রাসায়নিক বন্ধন ও আণবিক কাঠামো MCQ Quiz in বাংলা - Objective Question with Answer for Chemical Bond and Molecular Structure - বিনামূল্যে ডাউনলোড করুন [PDF]

সঠিক উত্তর হল বিকল্প 4।

Key Points

• যখন দুই বা ততোধিক রাসায়নিক মৌল রাসায়নিকভাবে একত্রে যুক্ত হয় তখন একটি যৌগ তৈরি হয়।
• একটি যৌগের ধর্মগুলি এটিকে গঠনকারী মৌলগুলির ধর্মগুলি থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন।
• একটি যৌগের মৌলগুলি ভৌত পদ্ধতিতে পৃথক করা যায় না; সেগুলি পৃথক করার জন্য রাসায়নিক পদ্ধতির প্রয়োজন।
• যৌগগুলি রাসায়নিক পরিবর্তনের মাধ্যমে তৈরি হয়, ভৌত পরিবর্তনের মাধ্যমে নয়।

Additional Information

• রাসায়নিক বন্ধন: রাসায়নিক বন্ধন হল একটি যৌগে পরমাণুগুলির মধ্যে সংযোগ, যার মধ্যে আয়নিক, সমযোজী এবং ধাতবিক বন্ধন অন্তর্ভুক্ত।
• অণু: একটি যৌগের ক্ষুদ্রতম একক যা সেই যৌগের সমস্ত রাসায়নিক ধর্ম বজায় রাখে।
• মিশ্রণ বনাম যৌগ: মিশ্রণে, পদার্থগুলি তাদের মূল ধর্মগুলি ধরে রাখে এবং ভৌত পদ্ধতির মাধ্যমে পৃথক করা যায়; যৌগে, নতুন ধর্মসম্পন্ন নতুন পদার্থ তৈরি হয়।
• যৌগের উদাহরণ: জল (H₂O), কার্বন ডাই অক্সাইড (CO₂), এবং সোডিয়াম ক্লোরাইড (NaCl) হল সাধারণ উদাহরণ।

সঠিক উত্তর হল H₂.

Key Points

• H₂ দুটি হাইড্রোজেন পরমাণুর মধ্যে একটি একক ইলেকট্রন জোড়া ভাগ করে নেওয়ার মাধ্যমে গঠিত একক সমযোজী বন্ধন ধারণ করে।
• H₂-এর প্রতিটি হাইড্রোজেন পরমাণুর একটি করে ইলেকট্রন থাকে এবং তারা স্থিতিশীল ইলেকট্রন বিন্যাস অর্জনের জন্য এই জোড়াটি ভাগ করে নেয়।
• H₂-এর একক সমযোজী বন্ধন একটি সিগমা (σ) বন্ধন, যা সবচেয়ে শক্তিশালী ধরণের সমযোজী বন্ধন।
• এই বন্ধন গঠনের মাধ্যমে প্রতিটি হাইড্রোজেন পরমাণু হিলিয়ামের ইলেকট্রন বিন্যাস অর্জন করে, যা একটি স্থিতিশীল নিষ্ক্রিয় গ্যাস বিন্যাস।

Additional Information

• সমযোজী বন্ধন
  • একটি সমযোজী বন্ধন পরমাণুগুলির মধ্যে ইলেকট্রন জোড়া ভাগ করে নেওয়ার মাধ্যমে জড়িত।
  • এই বন্ধনগুলি ভাগ করা ইলেকট্রন জোড়ার সংখ্যার উপর নির্ভর করে একক, দ্বিগুণ বা ত্রিগুণ হতে পারে।
  • সমযোজী বন্ধন সাধারণত অধাতু পরমাণুযুক্ত অণুতে পাওয়া যায়।
• একক সমযোজী বন্ধন
  • একটি একক সমযোজী বন্ধন একটি জোড়া ভাগ করা ইলেকট্রন জড়িত।
  • একক সমযোজী বন্ধনগুলি আণবিক চিত্রে বন্ধিত পরমাণুগুলির মধ্যে একটি একক রেখা দ্বারা প্রতিনিধিত্ব করা হয়।
  • উদাহরণগুলির মধ্যে রয়েছে H₂, Cl₂ এবং CH₄ (মিথেন)।
• দ্বি এবং ত্রি সমযোজী বন্ধন
  • দ্বি সমযোজী বন্ধন দুটি জোড়া ভাগ করা ইলেকট্রন জড়িত (যেমন, O₂)।
  • ত্রি সমযোজী বন্ধন তিনটি জোড়া ভাগ করা ইলেকট্রন জড়িত (যেমন, N₂)।
  • এই বন্ধনগুলি একক সমযোজী বন্ধনগুলির চেয়ে শক্তিশালী এবং ছোট।
• নোবেল গ্যাস বিন্যাস
  • পরমাণুগুলি নোবেল গ্যাসের অনুরূপ একটি স্থিতিশীল ইলেকট্রন বিন্যাস অর্জনের জন্য সমযোজী বন্ধন গঠন করে।
  • নোবেল গ্যাসগুলির একটি সম্পূর্ণ বহিরঙ্গ ইলেকট্রন কক্ষ থাকে, যা তাদের রাসায়নিকভাবে নিষ্ক্রিয় করে তোলে।
  • হাইড্রোজেন একটি একক সমযোজী বন্ধন গঠন করার সময় হিলিয়ামের ইলেকট্রন বিন্যাস অর্জন করে।

সঠিক উত্তর হল অণুতে প্রতিটি মৌলের পরমাণুর সংখ্যা।

Key Points

রাসায়নিক সংকেতের নিচের সংখ্যা (Subscripts):

• রাসায়নিক সংকেতের নিচে এবং ডানদিকে লেখা সংখ্যাকে নিচের সংখ্যা বা সাবস্ক্রিপ্ট বলে।
• এটি কোনো যৌগের অণু বা সূত্র এককে উপস্থিত নির্দিষ্ট মৌলের পরমাণুর সংখ্যা নির্দেশ করে।
• উদাহরণস্বরূপ, H₂O সূত্রে, নিচের সংখ্যা "2" দ্বারা দুটি হাইড্রোজেন পরমাণুর উপস্থিতি বোঝায়।
• নিচের সংখ্যা না থাকলে বোঝায় যে, সেই মৌলের একটিমাত্র পরমাণু আছে।
• রাসায়নিক যৌগের গঠন সঠিকভাবে উপস্থাপন করার জন্য নিচের সংখ্যা ব্যবহার করা হয়।
• সমতা বিধান রাসায়নিক সমীকরণ লেখার জন্য এটি অপরিহার্য।
• রাসায়নিক বিক্রিয়ার স্টোইকিওমেট্রি বোঝার জন্য নিচের সংখ্যা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
• যৌগের আণবিক গঠন সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য এটি প্রদান করে।
• আয়নিক যৌগে সূত্র এককে আয়নের অনুপাত দেখাতে নিচের সংখ্যা ব্যবহার করা হয়।
• সমযোজী যৌগে অণুতে পরমাণুর প্রকৃত সংখ্যা দেখাতেও এটি ব্যবহার করা হয়।
• নিচের সংখ্যা রাসায়নিক চিহ্নের একটি মৌলিক অংশ।
• এটি বিজ্ঞানীদের পদার্থের সঠিক গঠন সম্পর্কে জানাতে সাহায্য করে।
• নিচের সংখ্যা সর্বদা একটি পূর্ণসংখ্যা।
• অভিজ্ঞগত এবং আণবিক সূত্রে নিচের সংখ্যা ব্যবহার করা হয়।
• এটি একই মৌলের বিভিন্ন যৌগের মধ্যে পার্থক্য করতে সাহায্য করে।
• যৌগে মৌলের পরিমাণগত তথ্য নিচের সংখ্যা প্রদান করে।
• মোলার ভর গণনা এবং অন্যান্য স্টোইকিওমেট্রিক গণনা করার জন্য এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
• যখন কোনো যৌগে একাধিকবার কোনো বহুপরমাণুক আয়ন অন্তর্ভুক্ত থাকে, তখন সেই আয়নে উপস্থিত পরমাণুর সংখ্যা নির্দেশ করতে নিচের সংখ্যা ব্যবহার করা হয়।
• যৌগে মৌলের অনুপাত দেখাতে নিচের সংখ্যা ব্যবহার করা হয়।
• নিচের সংখ্যা রাসায়নিক সংক্ষিপ্ত রূপের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

সঠিক উত্তর হল চিনি - C₁₂H₂₂O₁₁।Key Points

• চিনি, যা সুক্রোজ নামেও পরিচিত, এর আণবিক সংকেত C₁₂H₂₂O₁₁।
• বেকিং সোডার আণবিক সংকেত NaHCO₃, NaCl নয়।
• লবণ, সাধারণত টেবিল লবণ নামে পরিচিত, এর আণবিক সংকেত NaCl, CH₃COOH নয়।
• ভিনেগারে অ্যাসিটিক অ্যাসিড থাকে, যার আণবিক সংকেত CH₃COOH, NaHCO₃ নয়।
• অতএব, একমাত্র সঠিকভাবে মিলে যাওয়া খাদ্যদ্রব্য হল চিনি যার আণবিক সংকেত C₁₂H₂₂O₁₁।

Additional Information

• বেকিং সোডা
  • সোডিয়াম বাইকার্বোনেট নামেও পরিচিত, এটি সাধারণত বেকিংয়ে লিভেনিং উপাদান হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
  • এর আণবিক সংকেত NaHCO₃।
• লবণ
  • সাধারণত রান্নায় এবং খাবার সংরক্ষণে ব্যবহৃত হয়।
  • এর আণবিক সংকেত NaCl।
• ভিনেগার
  • প্রধানত অ্যাসিটিক অ্যাসিড এবং জল দিয়ে তৈরি।
  • অ্যাসিটিক অ্যাসিডের আণবিক সংকেত CH₃COOH।

সঠিক উত্তর হল এদের মধ্যে দুর্বল আন্তঃআণবিক বল রয়েছে।

Key Points

• সমযোজী অণু সাধারণত দুর্বল আন্তঃআণবিক বল (যেমন ভ্যান ডার ওয়ালস বল বা লন্ডন বিচ্ছুরণ বল) ধারণ করে।
• এই দুর্বল বলগুলি অতিক্রম করার জন্য কম শক্তি প্রয়োজন, যার ফলে গলনাঙ্ক ও স্ফুটনাঙ্ক কম হয়।
• বিপরীতে, আয়নিক যৌগের আয়নগুলির মধ্যে শক্তিশালী স্থিরতড়িৎ বল থাকে, যার ফলে গলনাঙ্ক ও স্ফুটনাঙ্ক বেশি হয়।
• অণুর মধ্যে সমযোজী বন্ধন শক্তিশালী, তবে ঘরের তাপমাত্রায় অবস্থা এবং তাপীয় ধর্ম নির্ধারণ করে আন্তঃআণবিক বল।

Additional Information

• আন্তঃআণবিক বল: এগুলি আকর্ষণ বা বিকর্ষণের বল যা প্রতিবেশী কণা (পরমাণু, অণু বা আয়ন)গুলির মধ্যে কাজ করে।
• ভ্যান ডার ওয়ালস বল: এগুলির মধ্যে পরমাণু, অণু এবং পৃষ্ঠের মধ্যে আকর্ষণ এবং বিকর্ষণ, এবং অন্যান্য আন্তঃআণবিক বল অন্তর্ভুক্ত।
• লন্ডন বিচ্ছুরণ বল: ভ্যান ডার ওয়ালস বলের একটি ধরণ, এগুলি দুর্বলতম আন্তঃআণবিক বল এবং ইলেকট্রন মেঘে ইলেকট্রনের ঘনত্বের অস্থায়ী পরিবর্তনের ফলে উদ্ভব হয়।
• হাইড্রোজেন বন্ধন: তড়িৎঋণাত্মক পরমাণুর (যেমন অক্সিজেন, নাইট্রোজেন বা ফ্লোরিন) সাথে যুক্ত হাইড্রোজেন পরমাণু ধারণকারী অণুর মধ্যে একটি শক্তিশালী ধরণের দ্বিমেরু-দ্বিমেরু মিথস্ক্রিয়া।
• আয়নিক বন্ধন: আয়নিক যৌগে বিপরীত আধানযুক্ত আয়নগুলির মধ্যে এগুলি শক্তিশালী স্থিরতড়িৎ আকর্ষণ বল।

সঠিক উত্তর হল সিঁদুর (ভার্মিলিয়ন)​।

• মার্কারি সালফাইড, সিঁদুর (ভার্মিলিয়ন)​।নামেও পরিচিত।
• এটি পারদ (mercury) এবং সালফার (sulfur) দ্বারা গঠিত একটি রাসায়নিক যৌগ। 
• মার্কারি সালফাইডের রাসায়নিক সংকেত হল HgS। 
• এটি হল স্ফটিকাকার এবং দুটি স্ফটিকাকার বিশিষ্ট: 
  • লাল সিনাবার 
  • কালো মেটাসিনাবার 

• মার্স গ্যাসের সাধারন নাম হল মিথেন এবং রাসায়নিক সংকেত হল CH₄।
• মোর লবণের সাধারন নাম হল অ্যামোনিয়াম ফেরাস সালফেট এবং রাসায়নিক সংকেত হল (NH₄)2Fe(SO₄)₂(H₂O)₆।
• পটাশ অ্যালামের সাধারন নাম হল পটাশিয়াম অ্যালুমিনিয়াম সালফেট  এবং রাসায়নিক সংকেত হল KAl(SO₄)₂।

• অ্যামফোটেরিক অক্সাইড হল এমন অক্সাইড যা অ্যাসিড এবং ক্ষার উভয়ের সাথে বিক্রিয়া করতে পারে।
• উদাহরণস্বরূপ, অ্যালুমিনিয়াম অক্সাইড (Al2O3)
• অ্যালুমিনিয়াম অক্সাইড হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড (HCl) এর মতো অ্যাসিড এবং সোডিয়াম হাইড্রক্সাইড (NaOH) এর মতো ক্ষারের সাথে বিক্রিয়া করে লবণ এবং জল তৈরি করে।

Al₂O₃ + 6 HCl → 2Al₂Cl₃ + 3H₂O

(লবণ)

Al₂O₃ + 2 NaOH → 2 NaAlO₂ + H₂O

(লবণ)

সঠিক উত্তরটি হ'ল  কোভ্যালেন্ট বন্ড।

• গ্রাফাইটের একটি বিশাল সমযোজী কাঠামো রয়েছে: প্রতিটি কার্বন পরমাণু সমান্তরাল বন্ধন দ্বারা আরও তিনটি কার্বন পরমাণুর সাথে যুক্ত হয়।
  • ইলেকট্রনের পারস্পরিক ভাগ করে নেওয়ার মাধ্যম দ্বারা যে বন্ধনগুলি গঠিত হয় তাদের সমযোজী বন্ধন বলে।

• যখন ভ্যালেন্স ইলেক্ট্রনের সম্পূর্ণ স্থানান্তর হয়, তখন গঠিত বন্ডকে আয়নিক বন্ড বলা হয়।
• নাইট্রোজেন, অক্সিজেন বা ফ্লুরিনের মতো দ্বিতীয় সারির উপাদানগুলিতে একা জোড় ইলেক্ট্রনের আংশিক আন্তঃআব্লিকুলার বন্ধনকে হাইড্রোজেন বন্ধন বলে ।
• ভ্যান ডের ওয়েলস বন্ডটি মূলত একটি গৌণ বন্ধন যা বৈদ্যুতিক নিরপেক্ষ অণুগুলির মধ্যে আকর্ষণের একটি দুর্বল শক্তি যা পরমাণুগুলির সাথে সংঘর্ষ করে  অথবা একে  অপরের খুব কাছাকাছি চলে যায়।

সঠিক উত্তর হল সিলভার নাইট্রেট।

• সিলভার নাইট্রেট হল একপ্রকার অজৈব যৌগ যেটি লুনার কস্টিক (Lunar Caustic) নামেও পরিচিত এবং যার রাসায়নিক সংকেত AgNO₃।
• এটি ফটোগ্রাফিতে ব্যবহৃত হয়। এটি হ্যালাইডগুলির চেয়ে কম আলোক-সংবেদনশীল হয়।  
• এটিকে একসময় লুনার কস্টিক বলা হত, প্রাচীন অপরসায়নবিদেরা রৌপ্যকে চাঁদের সাথে তুলনা করতেন, তাই রৌপ্য লুনা (luna) নামে পরিচিত ছিল।   
• কঠিন সিলভার নাইট্রেটে, সিলভার আয়নগুলি তিনটি সমন্বয়ে একটি ত্রিভুজাকৃতি কাঠামোতে বিন্যস্ত থাকে।
• সিলভার নাইট্রেটকে নাইট্রিক অ্যাসিডের সাথে ব্যবহার করে সিলভার বুলিয়ন বা সিলভার ফয়েলের সাথে বিক্রিয়া ঘটানো যেতে পারে, যার থেকে সিলভার নাইট্রেট, জল এবং নাইট্রোজেন অক্সাইড উৎপন্ন হয়। বিক্রিয়াতে কি পাওয়া যাবে তা নির্ভর করছে কত পরিমাণ নাইট্রিক অ্যাসিড ব্যবহৃত হচ্ছে তার উপরে। 

3 Ag + 4 HNO3 (শীতল এবং পাতলা) → 3 AgNO3 + 2 H2O + NO    

Ag + 2 HNO3 (উষ্ণ এবং গাঢ়) → AgNO3 + H2O + NO2

• সোডিয়াম হাইড্রক্সাইড (NaOH)-এর সাধারণ নাম হল কস্টিক সোডা। 
• হাইড্রোক্লোরাইড অ্যাসিড ( HCl)-এর সাধারণ নাম হল  মিউরিয়েটিক অ্যাসিড। 
• ক্যালসিয়াম অক্সাইড (CaO)-এর সাধারণ নাম চুন।  

সঠিক উত্তর হল পোড়াচুন

ব্যাখ্যা :

• পোড়াচুন ক্যালসিয়াম অক্সাইডের রাসায়নিক সূত্র হল CaO
• এটি জলের সাথে বিক্রিয়া করে ক্যালসিয়াম হাইড্রোক্সাইড তৈরি করে।
• বিশুদ্ধ চুনাপাথরের ক্যালসিনেশনের পর অবিলম্বে বিক্রিয়াজাত পদার্থটি চলে যায়।
• এটি সাধারণত চীনামাটির বাসন এবং কাচ তৈরিতে এবং ব্লিচিং পাউডার তৈরিতে ব্যবহৃত হয়
• শেল, প্রবাল, অ্যালগাল এবং মল ধ্বংসাবশেষের জমে চুনাপাথর তৈরি হয় যার মধ্যে ক্যালসিয়াম কার্বনেট থাকে।
   
• চকের রাসায়নিক সংমিশ্রণ হল ক্যালসিয়াম কার্বনেট, সামান্য পরিমাণে পলি ও কাদামাটি।
• মার্বেল (ক্যালসিয়াম কার্বনেট) একটি বায়োজেনিক শিলা এবং এটি চকের চেয়ে বেশি কম্প্যাক্ট।
   
• মার্বেল হিসাবে, ক্যালসিয়াম কার্বনেট হল একটি মোটা-স্ফটিক, রূপান্তরিত শিলা, যা উচ্চ তাপমাত্রা এবং চাপের পরিস্থিতিতে চক বা চুনাপাথর পুনরায় ক্রিস্টালাইজ করা হলে গঠিত হয়।

ইথিলিনের একটি দ্বৈত বন্ধন আছে কারণ এটি দুটি কার্বন পরমাণু নিয়ে গঠিত যা একে অপরের সাথে দ্বি-বন্ধনযুক্ত। এর রাসায়নিক সূত্র হল C₂H₄

• 1825 সালে মাইকেল ফ্যারাডে বেনজিনকে বিচ্ছিন্ন করেছিলেন।
• বেনজিনের আণবিক সূত্র হল C6H6, এটি উচ্চ মাত্রার অসম্পৃক্ততা নির্দেশ করে।
• বেনজিনের 12 σ এবং 3 π বন্ধন রয়েছে।

সঠিক উত্তরটি হ'ল Si 

• সমযোজী বন্ধনের (কোভ্যালেন্ট বন্ডগুলির) মাধ্যমে শৃঙ্খল-অণু গঠনের মাধ্যমে একটি মৌলকে নিজের কাছে আবদ্ধ করা হ'ল ক্যাটেনেশন ।
• কার্বন হ'ল সর্বাপেক্ষা লভ্য/সাধারণ মৌল যা ক্যাটেনেশন প্রদর্শন করে। 
  • এটি দীর্ঘ হাইড্রোকার্বন শৃঙ্খল এবং বেঞ্জিনের মতো বলয় তৈরি করতে পারে।
• লক্ষণীয়ভাবে, যে পরমাণু যত ক্ষুদ্র হবে, ক্যাটেনেশনের প্রবণতা তত শক্তিশালী হয়।
• কার্বন পরিবার বা শ্রেণী 14 পরিবারের সমস্ত মৌল ক্যাটেনেশনের বৈশিষ্ট্য প্রদর্শন করে।  
• কার্বন পরিবারে কার্বন (C), সিলিকন (Si) , জার্মেনিয়াম (Ge), টিন (Sn), সীসা (Pb), এবং ফ্লেরোভিয়াম (Fl) রয়েছে। 
• কোনও মৌলের ক্যাটেনেট করার দক্ষতা প্রাথমিকভাবে নিজের কাছে মৌলটির বন্ধন শক্তির উপর ভিত্তি করে তৈরি হয়, যা আরও বিস্তারিত কক্ষপথের সাথে হ্রাস পায়।
• বন্ধন দৈর্ঘ্য পর্যায় সারণীতে একটি সারিতে হ্রাস পায় এবং একটি শ্রেণীর নীচের দিকে বৃদ্ধি পায়।
• S-S এর বন্ধন শক্তি 266 Kj/mol
• Si-Si এর বন্ধন শক্তি 340 Kj/mol
• P-P এর বন্ধন শক্তি 54 Kj/mol
• N-N এর বন্ধন শক্তি 160 Kj/mol 

• শ্রেণীতে নীচের দিকে ক্যাটেনেশনের প্রবণতা হ্রাস পায়।
• এর কারণ পারমাণবিক আকারটি গ্রুপের বা শ্রেণীর নিচে বৃদ্ধি পায় এবং সমযোজী বন্ধনের শক্তি হ্রাস পায়।

সঠিক উত্তরটি হ'ল বিকল্প 3 , অর্থাৎ CaSO4.1/2H2O

• প্লাস্টার অফ প্যারিসের রাসায়নিক নাম ক্যালসিয়াম সালফেট হেমিহাইড্রেট।
• প্লাস্টার অফ প্যারিসের রাসায়নিক সূত্রটি হল CaSO4.1/2H2O
• প্লাস্টার অফ প্যারিস একটি দ্রুত-স্থাপনকারী জিপসাম প্লাস্টার যা একটি সূক্ষ্ম সাদা গুঁড়ো (ক্যালসিয়াম সালফেট হেমিহাইড্রেট) দ্বারা গঠিত এবং যা আর্দ্র হয়ে শুকিয়ে যাওয়ার পরে শক্ত হয়।
• CH3COOH হ'ল অ্যাসিটিক অ্যাসিড ।
• (NH4)2SO4 হ'ল অ্যামোনিয়াম সালফেট ।

• নিকেল (Ni) উদ্ভিজ্জ তেলের হাইড্রোজেনেশনে একটি অনুঘটক হিসাবে ব্যবহৃত হয়।
• হাইড্রোজেনেশন আমাদের বনস্পতির মতো ভোজ্য চর্বি দেয়।
• অনুঘটক: এটি এমন একটি পদার্থ যা তার রাসায়নিক বৈশিষ্ট্যের কোনো পরিবর্তন ছাড়াই রাসায়নিক বিক্রিয়ার হার বৃদ্ধি করে।
• ডাইহাইড্রোজেন (H2) অ্যামোনিয়া সংশ্লেষণ এবং পলিআনস্যাচুরেটেড তেলের হাইড্রোজেনেশন দ্বারা বনস্পতি তৈরির সময় ব্যবহৃত হয়।