সমিতি ও সুপারিশ MCQ Quiz in বাংলা - Objective Question with Answer for Committees and Recommendation - বিনামূল্যে ডাউনলোড করুন [PDF]

সঠিক উত্তর টেন্ডুলকার কমিটি ।

গুরুত্বপূর্ণ দিক

• 2005 সালের ডিসেম্বরে, পরিকল্পনা কমিশন দারিদ্র্য অনুমানের পদ্ধতি পর্যালোচনা করার জন্য অধ্যাপক সুরেশ ডি. টেন্ডুলকারের সভাপতিত্বে একটি বিশেষজ্ঞ দল গঠন করে।
  • টেন্ডুলকার কমিটি 2009 সালের ডিসেম্বরে তার প্রতিবেদন জমা দেয় এবং 2004-05 এর জন্য দারিদ্র্যসীমা এবং দারিদ্র্যের অনুপাত গণনা করে।
  • টেন্ডুলকার পদ্ধতি অনুসারে, মিশ্র রেফারেন্স সময়ের উপর ভিত্তি করে দারিদ্র্য রেখা MPCE (মাসিক মাথাপিছু খরচ খরচ) পরিপ্রেক্ষিতে প্রকাশ করা হয়।
  • 2004-05 সালে গ্রামীণ ও শহরাঞ্চলের জন্য সংশ্লিষ্ট অনুপাত ছিল 41.8% এবং 25.7% এবং সমগ্র দেশের জন্য 37.2%।

অতিরিক্ত তথ্য

• লাকদাওয়ালা কমিটি:
  • কমিটিটি 1993 সালে গঠিত হয়েছিল এবং এর নেতৃত্বে ছিলেন অধ্যাপক ডিটি লাকদাওয়ালা।
  • লাকদাওয়ালা কমিটির মতে, দরিদ্ররা এই গড় শক্তির চাহিদা মেটাতে পারে না।
  • এই কমিটি পরিবারের মাথাপিছু খরচের উপর ভিত্তি করে দারিদ্র্যসীমা নির্ধারণ করে।
  • কমিটি দারিদ্র্যসীমা অনুমান করার জন্য CPI-IL (শিল্প শ্রমিকদের জন্য ভোক্তা মূল্য সূচক) এবং CPI-AL (কৃষি শ্রমিকদের জন্য গ্রাহক মূল্য সূচক) ব্যবহার করে।
• ভিএম দান্ডেকর এবং এন রথ (1971) জাতীয় নমুনা সমীক্ষা (এনএসএস) তথ্যের ভিত্তিতে ভারতে দারিদ্র্যের প্রথম পদ্ধতিগত মূল্যায়ন পরিচালনা করেন।
• আলাগ কমিটি (1979):
  • ওয়াই কে আলাঘের সভাপতিত্বে পরিকল্পনা কমিশন দ্বারা গঠিত টাস্কফোর্স পুষ্টির প্রয়োজনীয়তা এবং সম্পর্কিত খরচের উপর ভিত্তি করে গ্রামীণ ও শহরাঞ্চলের জন্য দারিদ্র্যসীমা তৈরি করেছে।
  • পরবর্তী বছরগুলির জন্য দারিদ্র্যের অনুমান মূল্যস্ফীতির জন্য মূল্য স্তর সামঞ্জস্য করে গণনা করা হয়েছিল।

সঠিক উত্তর হল তেন্দুলকর বিশেষজ্ঞ গোষ্ঠীKey Points

• তেন্দুলকর কমিটি ভারতে দারিদ্র্যের পরিমাপের জন্য একক রেফারেন্স পিরিয়ড (URP) এর পরিবর্তে মিশ্র রেফারেন্স পিরিয়ড (MRP) ব্যবহারের সুপারিশ করেছিল।
• 2005 সালে পরিকল্পনা কমিশন কর্তৃক এই কমিটি গঠিত হয়েছিল।
• তেন্দুলকর কমিটির সুপারিশগুলির মধ্যে দারিদ্র্যের পরিমাপের জন্য এমআরপি ব্যবহার অন্তর্ভুক্ত ছিল।
• কমিটির সুপারিশগুলি কেবলমাত্র ক্যালোরির উপর নয়, জীবিকার ব্যয়ের উপর ভিত্তি করে দারিদ্র্যের পরিমাপের ধারণার উপর ভিত্তি করে তৈরি হয়েছিল।

Additional Information

সঠিক উত্তর হল বিচারপতি বর্মা কমিটি

Key Points 

• বিচারপতি বর্মা কমিটি গঠন করা হয়েছিল ভারতের সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত কিছু মৌলিক কর্তব্য বাস্তবায়নের জন্য আইনগত বিধানের অস্তিত্ব চিহ্নিত করার জন্য।
• 1999 সালে ভারতের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি বিচারপতি জে.এস. বর্মার অধ্যক্ষতায় এই কমিটি গঠন করা হয়েছিল।
• এটি বিদ্যমান আইনগত কাঠামো পর্যালোচনা করেছে এবং মৌলিক কর্তব্যগুলিকে আরও প্রয়োগযোগ্য করার জন্য ব্যবস্থা সুপারিশ করেছে।
• কমিটির সুপারিশগুলিতে নাগরিকদের মধ্যে কর্তব্যবোধ বিকাশে শিক্ষা ও সচেতনতার ভূমিকার উপর জোর দেওয়া হয়েছে।

Additional Information 

• মৌলিক কর্তব্য
  • মৌলিক কর্তব্যগুলি ভারতের সমস্ত নাগরিকের জন্য নৈতিক দায়িত্বের একটি সেট, যা সংবিধানের IV-A অংশে (ধারা 51A) অন্তর্ভুক্ত।
  • স্বরণ সিং কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে 42তম সংশোধনী আইন, 1976-এর মাধ্যমে এই কর্তব্যগুলি যুক্ত করা হয়েছিল।
  • বর্তমানে 11টি মৌলিক কর্তব্য রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে সংবিধান, জাতীয় প্রতীকের প্রতি সম্মান, সম্প্রীতির প্রচার এবং জনসাধারণের সম্পত্তির সুরক্ষা।
  • মৌলিক কর্তব্যগুলি অ-বিচারযোগ্য, অর্থাৎ আদালতের মাধ্যমে আইনত প্রয়োগযোগ্য নয়।
• বিচারপতি বর্মা কমিটি
  • বিখ্যাত আইনবিদ এবং ভারতের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি বিচারপতি জে.এস. বর্মা কমিটির অধ্যক্ষ ছিলেন।
  • কমিটির ফোকাস ছিল আইনগত এবং শিক্ষাগত সংস্কারের মাধ্যমে মৌলিক কর্তব্যগুলির বাস্তবায়ন উন্নত করা।
  • এটি ছোট বয়স থেকেই নাগরিকদের মধ্যে দায়িত্ববোধ সৃষ্টি করার জন্য শিক্ষাব্যবস্থায় মৌলিক কর্তব্যগুলি অন্তর্ভুক্ত করার প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দিয়েছে।
  • কমিটির প্রতিবেদন নাগরিক দায়িত্ব প্রচারের লক্ষ্যে নীতি ও কর্মসূচী গঠনে প্রভাবশালী হয়েছে।
• 42তম সংশোধনী আইন, 1976
  • 42তম সংশোধনী আইনকে ভারতের সংবিধানে এর ব্যাপক পরিবর্তনের কারণে "ক্ষুদ্র-সংবিধান" হিসাবেও পরিচিত।
  • এটি মৌলিক কর্তব্যগুলি চালু করেছে, প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল স্থাপনের ব্যবস্থা করেছে এবং সংবিধানের প্রস্তাবনা এবং অন্যান্য অংশে বেশ কিছু পরিবর্তন এনেছে।
  • প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর সরকারের অধীনে জরুরী অবস্থার সময় এই সংশোধনীটি পাস করা হয়েছিল।
  • এর উদ্দেশ্য ছিল কেন্দ্রীয় সরকারের ক্ষমতা বৃদ্ধি করা এবং সামাজিক-অর্থনৈতিক সংস্কার আনা।

সঠিক উত্তর হল বিচারপতি বর্মা কমিটি

Key Points 

• মহিলাদের বিরুদ্ধে যৌন নির্যাতনের অভিযোগে অভিযুক্ত অপরাধীদের দ্রুত বিচার এবং উন্নত শাস্তির ব্যবস্থা করার জন্য ফৌজদারি আইনে সংশোধনীর সুপারিশ করার জন্য বিচারপতি বর্মা কমিটি গঠিত হয়েছিল।
• বিচারপতি বর্মা কমিটির উল্লেখযোগ্য অবদানগুলির মধ্যে একটি হল মৌলিক কর্তব্যগুলির কিছু বাস্তবায়নের জন্য আইনগত বিধানের অস্তিত্ব চিহ্নিত করা।
• কমিটি মৌলিক অধিকারের সমকক্ষ হিসাবে মৌলিক কর্তব্যগুলির গুরুত্বকে উল্লেখ করেছে, গণতন্ত্রের সঠিক কার্যকরীকরণে তাদের ভূমিকার উপর জোর দিয়েছে।
• বিচারপতি বর্মা কমিটির সুপারিশগুলি ভারতের আইনগত কাঠামোতে সংস্কার আনার ক্ষেত্রে, বিশেষ করে মহিলাদের নিরাপত্তা এবং মৌলিক কর্তব্য সম্পর্কিত আইনগত বিধানের ক্ষেত্রে, গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।

Additional Information 

• মৌলিক কর্তব্য:
  • ভারতীয় সংবিধানের IV-A অংশে (51A ধারা) মৌলিক কর্তব্যগুলি উল্লেখ করা হয়েছে।
  • স্বরণ সিং কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী 1976 সালের 42তম সংশোধনী আইনের মাধ্যমে এগুলি যুক্ত করা হয়েছিল।
  • প্রাথমিকভাবে দশটি কর্তব্য তালিকাভুক্ত ছিল; 2002 সালের 86তম সংশোধনী আইন একটি একাদশ কর্তব্য যুক্ত করে।
  • এই কর্তব্যগুলি দেশপ্রেমের মনোভাব বিকাশে এবং ভারতের ঐক্য রক্ষায় সকল নাগরিকের নৈতিক দায়িত্ব।
• বিচারপতি বর্মা কমিটি:
  • 2012 সালের দিল্লি গ্যাংরেপের ঘটনার পর বিচারপতি বর্মা কমিটি গঠিত হয়েছিল।
  • মহিলাদের নিরাপত্তা ও মর্যাদা নিশ্চিত করার জন্য বিদ্যমান আইন পর্যালোচনা এবং পরিবর্তনের সুপারিশ করার জন্য এটির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল।
  • 2013 সালের জানুয়ারী মাসে জমা দেওয়া এর প্রতিবেদনে আইনগত সংস্কারের জন্য বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশ করা হয়েছিল।
  • কমিটির কাজের ফলে 2003 সালের ফৌজদারি আইন (সংশোধনী) আইন প্রণয়ন করা হয়েছিল, যা যৌন অপরাধের জন্য কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা করে।
• সরকারিয়া কমিশন:
  • 1983 সালে গঠিত সরকারিয়া কমিশন ভারতীয় ফেডারেল ব্যবস্থার কার্যক্রম এবং রাজ্য ও কেন্দ্রীয় সরকারের মধ্যে ক্ষমতার ভারসাম্য পর্যালোচনা করার জন্য গঠিত হয়েছিল।
  • এটি 1988 সালে কেন্দ্র-রাজ্য সম্পর্ক উন্নত করার জন্য সুপারিশসহ তার প্রতিবেদন জমা দিয়েছিল।
• রাজামন্নার কমিশন:
  • 1969 সালে তামিলনাড়ু সরকার কর্তৃক গঠিত রাজামন্নার কমিটি কেন্দ্র-রাজ্য সম্পর্ক পরীক্ষা করার দায়িত্ব পেয়েছিল।
  • এটি রাজ্যগুলির জন্য আরও বেশি স্বায়ত্তশাসন এবং একটি স্থায়ী আন্তঃরাষ্ট্রীয় পরিষদের প্রতিষ্ঠার সুপারিশ করেছিল।

সঠিক উত্তর হল হিল্টন ইয়ং কমিশন

Key Points 

• হিল্টন ইয়ং কমিশনের সুপারিশের ভিত্তিতে রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া (RBI) প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
• ভারতীয় মুদ্রার কার্যক্রম পর্যালোচনা এবং এর স্থায়িত্ব ও উন্নত ব্যবস্থাপনার জন্য পরিবর্তন প্রস্তাব করার জন্য 1926 সালে হিল্টন ইয়ং কমিশন গঠিত হয়েছিল।
• কমিশনের প্রতিবেদনের ফলে 1934 সালের রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া আইন প্রণয়ন করা হয়।
• দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক হিসেবে রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া 1935 সালের 1লা এপ্রিল কার্যক্রম শুরু করে।

Additional Information 

• রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া (RBI)
  • রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক, যা নোট প্রকাশ নিয়ন্ত্রণ, মুদ্রার স্থায়িত্ব নিশ্চিত করার জন্য মজুত রাখা এবং ভারতের মুদ্রা ও ঋণ ব্যবস্থা পরিচালনার জন্য দায়ী।
  • 1934 সালের রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া আইনের বিধান অনুযায়ী এটি 1935 সালের 1লা এপ্রিল প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
  • RBI ভারত সরকারের উন্নয়ন কৌশলগুলিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
  • প্রতিষ্ঠানটির সদর দপ্তর মুম্বাই, মহারাষ্ট্র, ভারতে অবস্থিত।
• হিল্টন ইয়ং কমিশন
  • হিল্টন ইয়ং কমিশন, যা রয়্যাল কমিশন অন ইন্ডিয়ান কারেন্সি অ্যান্ড ফাইন্যান্স নামেও পরিচিত, 1926 সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
  • কমিশনের চেয়ারম্যান ছিলেন স্যার এডওয়ার্ড হিল্টন ইয়ং।
  • এর প্রধান উদ্দেশ্য ছিল ভারতীয় মুদ্রাব্যবস্থা পরীক্ষা করা এবং এর স্থায়িত্ব ও ব্যবস্থাপনার জন্য ব্যবস্থা সুপারিশ করা।
  • কমিশনের সুপারিশগুলি রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়ার প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল।
• রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া আইন, 1934
  • রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া আইন, 1934, হল আইনগত কাঠামো যা রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়ার সৃষ্টিতে নেতৃত্ব দিয়েছিল।
  • আইনটি ভারতে মুদ্রার স্থায়িত্ব নিশ্চিত করার জন্য নোট প্রকাশ এবং মজুত রাখার নিয়ন্ত্রণের জন্য রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া গঠনের জন্য পাস করা হয়েছিল।
  • এটি দেশের মুদ্রা ও ঋণ ব্যবস্থা তার সুবিধার জন্য পরিচালনা করার লক্ষ্যও রাখে।
  • আইনটি 1935 সালের 1লা এপ্রিল কার্যকর হয়, যখন RBI তার কার্যক্রম শুরু করে।

সঠিক উত্তর হল বি. শিবরামন কমিটি

Key Points

• NABARD (ন্যাশনাল ব্যাঙ্ক ফর এগ্রিকালচার অ্যান্ড রুরাল ডেভেলপমেন্ট)
• ইতিহাস​
  • ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক (আরবিআই) ভারত সরকারের পীড়াপীড়িতে, কৃষি ও গ্রামীণ উন্নয়নের জন্য প্রাতিষ্ঠানিক ঋণের ব্যবস্থা পর্যালোচনা করার জন্য একটি কমিটি গঠন করেছে (CRAFICARD)
  • কমিটিটি 30 মার্চ 1979 তারিখে ভারত সরকারের পরিকল্পনা কমিশনের প্রাক্তন সদস্য শ্রী বি. শিবরামনের সভাপতিত্বে গঠিত হয়েছিল।
  • NABARD 12ই জুলাই 1982-এ RBI-এর কৃষিঋণ কার্যাবলী এবং তৎকালীন কৃষি পুনঃঅর্থায়ন ও উন্নয়ন কর্পোরেশন (ARDC)-এর পুনঃঅর্থায়ন কার্যাবলী হস্তান্তরের মাধ্যমে অস্তিত্ব লাভ করে।
  • এটি জাতির সেবায় নিবেদিত করেছিলেন প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধী 05ই নভেম্বর 1982 সালে।

Additional Information

• NABARD 
  • প্রতিষ্ঠা: ন্যাশনাল ব্যাংক ফর এগ্রিকালচার অ্যান্ড রুরাল ডেভেলপমেন্ট অ্যাক্ট, 1981 এর অধীনে 1982 সালে প্রতিষ্ঠিত সংবিধিবদ্ধ সংস্থা।
  • সদর দপ্তর: মুম্বাই, ভারত
  • চেয়ারম্যান: সাজি কে ভি

সঠিক উত্তরটি হল নার্সিমা কমিটি।

Key Points

• আঞ্চলিক গ্রামীণ ব্যাংকগুলি গ্রামীণ ঋণের বিষয়ে নার্সিমা কমিটির সুপারিশে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
• আঞ্চলিক গ্রামীণ ব্যাংক:
  • আঞ্চলিক গ্রামীণ ব্যাংকগুলি নার্সিমহাম ওয়ার্কিং গ্রুপের (1975) সুপারিশের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং পরে 1976 সালে আঞ্চলিক পল্লী ব্যাংক আইনানুসারে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
  • এগুলি হল আর্থিক প্রতিষ্ঠান যা কৃষি এবং অন্যান্য গ্রামীণ খাতের জন্য পর্যাপ্ত ঋণ নিশ্চিত করে।
  • নরসিমহাম ওয়ার্কিং গ্রুপের (1975) সুপারিশগুলির ভিত্তিতে তারা উপস্থাপিত হয়েছিল।
  • RRBগুলিকে 1976 সালের, আঞ্চলিক পল্লী ব্যাংক আইন -এর অধীনে আইনী বিধান দেওয়া হয়েছিল।
  • প্রথম আঞ্চলিক গ্রামীণ ব্যাংক "প্রথম গ্রামীণ ব্যাংক" 1975 সালের 2 য় অক্টোবর প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
  • একটি আঞ্চলিক গ্রামীণ ব্যাংকের নিরপেক্ষতা কেন্দ্রীয় সরকার, সংশ্লিষ্ট রাজ্য সরকার এবং স্পনসর ব্যাংক দ্বারা 50:15:35 অনুপাতে গৃহীত হয়।
  • RRBগুলিতে একটি সমবায় এবং বাণিজ্যিক ব্যাংকের বৈশিষ্ট্যগুলি একত্রিত করা হয়েছে।
  • এটি সরকার কর্তৃক অবহিত স্থানীয় সীমাতে কাজ করে।
  • RRBগুলির মূল উদ্দেশ্যগুলি হল:
    • গ্রামীণ অঞ্চলে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষক, কৃষক শ্রমিক, কারিগর এবং ছোট উদ্যোক্তাদের ঋণ এবং অন্যান্য সুবিধা প্রদান করা।
    • শহরাঞ্চলে গ্রামীণ আমানতের প্রবাহ পরীক্ষা করা।
    • আঞ্চলিক ভারসাম্যহীনতা হ্রাস করা।
    • গ্রামীণ কর্মসংস্থান বৃদ্ধি।
    • তাদের অগ্রাধিকার খাতের লোন হিসাবে তাদের মোট ঋণের 75% সরবরাহ করা।

Additional Information

• অপ্রত্যক্ষ কর সংস্কার সম্পর্কিত রেখি কমিটি:-
  • কে.এল.রেখি -এর সভাপতিত্বে 1992 সালে রেখি কমিটি গঠন করা হয়েছিল। সুপারিশগুলি হল করদাতা এবং কর আদায়কারীদের মধ্যে সমস্যাগুলি মোকাবেলায় একটি বিচারালয় স্থাপন করা উচিত।
  • বাণিজ্য ও শিল্প প্রতিনিধিদের সাথে একটি উচ্চ-স্তরের ভারত শ্রেণিবদ্ধকরণ কমিটি স্থাপন করা উচিত।
  • গুরুত্বপূর্ণ চালানগুলি 3 দিনের মধ্যে সাফ করা উচিত।
  • প্রতিটি রাজ্যে একটি মনোনীত ব্যাংকের একচেটিয়া অন্য ব্যাংক দ্বারা পরিপূরক হওয়া উচিত।
  • যখন মূল্যায়নকারী স্থগিতাদেশের আবেদন দায়ের করে তখন বিতর্কিত শুল্কের পরিমাণ পুনরুদ্ধারের জন্য বাধ্যতামূলক ব্যবস্থা ব্যবহার করা উচিত নয়।
• কর সংস্কার সম্পর্কিত কেলকার কমিটির প্রতিবেদন:-
  • 2002 সালে ড. বিজয় কেলকার -এর সভাপতিত্বের প্রত্যক্ষ ও অপ্রত্যক্ষ করের উপর একটি টাস্কফোর্স গঠন করা হয়েছিল। বিজয় কেলকার কমিটির সুপারিশ হল:
    • বর্তমান আয়কর ছাড়ের সীমা বাড়িয়ে 50,000 টাকা থেকে 1 লক্ষ হওয়া উচিত। প্রবীণ নাগরিক ও বিধবাদের জন্য কর ছাড়ের সীমা 1.5 লক্ষ টাকা হওয়া উচিত।
    • একটি দ্বি-স্তরের আয়কর কাঠামো থাকতে হবে যেখানে 1 লক্ষ থেকে 4 লক্ষ  টাকা আয়ের ওপর 20% কর এবং 4 লক্ষ -এর অধিক আয়ের ওপর 30% কর থাকবে। স্ট্যান্ডার্ড ছাড়টি অবশ্যই বাতিল করতে হবে তবে পরিবহণ ভাতার জন্য ছাড়ের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
    • .দীর্ঘমেয়াদী মূলধন লাভ কর, লভ্যাংশ কর এবং সম্পদ কর বিলুপ্ত হওয়া উচিত। আয়কর নিয়ে কোনও সারচার্জ হওয়া উচিত নয়।
    • 5 লক্ষ টাকার আবাসন লোনের জন্য 2% -এর সুদের ভর্তুকি থাকতে হবে।
    • দেশীয় সংস্থাগুলির জন্য 30% কর্পোরেট কর এবং বিদেশী সংস্থাগুলির জন্য 35% অবশ্যই থাকতে হবে এবং কোনও ন্যূনতম বিকল্প ট্যাক্স (MAT) নেই।
    • একটি 14% কেন্দ্রীয় মূল্য সংযোজন কর (CENNAT) হার থাকতে হবে।
    • দেশব্যাপী ভ্যাট এবং বিস্তৃত পরিষেবা কর থাকতে হবে।
    • জীবন রক্ষাকারী ওষুধ, সুরক্ষা আইটেম এবং কৃষি পণ্যগুলির জন্য ছাড়।
    • টার্নওভার সহ ছোট আকারের ইউনিটগুলির জন্য কর ছাড় 50 লক্ষ টাকা।

Important Points

• ভারতে দারিদ্র্যরেখা নির্ণয় করার জন্য, লাকদাওয়ালা কমিটি, 1993 ছিল ডিটি লাকদাওয়ালার নেতৃত্বে একটি বিশেষজ্ঞ দল, যেটি দারিদ্র্য সীমাকে এমনভাবে তৈরি করেছিল যাতে যে কেউ এটির উপরে ছিল তারা আশ্রয় এবং পোশাক সহ শহর ও গ্রামাঞ্চলে যথাক্রমে 2100 এবং 2400 ক্যালোরি গ্রহণ করতে সক্ষম।
• তাদের মতে, দরিদ্ররা এই গড় শক্তির চাহিদা মেটাতে সক্ষম নয়।

Additional Information

সঠিক উত্তর সুরেশ টেন্ডুলকার কমিটি।

Key Points 

• 2005 সালে দারিদ্র্যসীমার ধারণা পর্যালোচনা করার জন্য সুরেশ টেন্ডুলকার কমিটি গঠন করা হয়েছিল।
  • কমিটি সুপারিশ করেছে, ক্যালোরি মডেল থেকে দূরে সরে যাওয়া।
• ভারতে দরিদ্রের অনুপাত এবং সংখ্যার অনুমানের পদ্ধতিগত এবং গণনাগত দিকগুলি বিবেচনা করার জন্য লাকদাওয়ালা কমিটি গঠন করা হয়েছিল।
• পিছিয়ে পড়া এলাকার শিল্প উন্নয়ন খতিয়ে দেখতে এবং এই এলাকার শিল্পের জন্য আর্থিক ও আর্থিক প্রণোদনার সুপারিশ করার জন্য ওয়াঞ্চু কমিটি গঠন করা হয়েছিল।
• ভারতে লাইসেন্সিং ব্যবস্থার কার্যকারিতা অনুসন্ধানের জন্য দত্ত কমিটি গঠন করা হয়েছিল।

সঠিক উত্তর আর এস সরকারিয়া।

গুরুত্বপূর্ণ দিক

কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যে সম্পর্ক নির্ধারণের জন্য প্রথম তিন সদস্যের কমিশনের সভাপতিত্ব করেন আরএস সরকারিয়া ।

• সরকারীয়া কমিশন 1983 সালে ভারত সরকার কর্তৃক নিযুক্ত হয়েছিল।
• কেন্দ্র-রাজ্য সম্পর্কের পরিবর্তনের জন্য আনন্দপুর সাহেব রেজোলিউশন এবং পশ্চিমবঙ্গ মেমোরেন্ডামের পরে কমিশন নিয়োগ করা হয়েছিল।
• রঞ্জিত সিং সরকারিয়া কমিশনের প্রধান ছিলেন এবং শ্রী বি শিবরামন এবং ডঃ সেন ছিলেন অন্য দুই সদস্য।
• এটি রাজ্য এবং কেন্দ্রের মধ্যে কাজ করার পদ্ধতি পর্যালোচনা এবং বিশ্লেষণ করার জন্য স্থাপন করা হয়েছিল।
• কমিশন ভারতকে সম্পূর্ণ ফেডারেল রাজ্যে পরিণত করার দাবিকে সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে কিন্তু একই সাথে অতি-কেন্দ্রীকরণের সমালোচনা করেছে।
• সরকারীয়া কমিশনের কিছু গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশ নিম্নরূপ:
  • 263 অনুচ্ছেদের অধীনে একটি স্থায়ী আন্তঃরাজ্য পরিষদের গঠন।
  • সর্বভারতীয় পরিষেবাগুলিকে শক্তিশালী করা।
  • অবশিষ্ট ক্ষমতা (করের ক্ষমতা ব্যতীত) সমকালীন তালিকায় স্থানান্তরিত করা উচিত।
  • রাজ্য সরকারের সম্মতি ছাড়াই কেন্দ্র সশস্ত্র বাহিনী মোতায়েন করতে পারবে।
  • গভর্নরের মন্ত্রী পরিষদ অপসারণের ক্ষমতা থাকা উচিত নয়।

সঠিক উত্তর হল কেন্দ্র-রাজ্য সম্পর্ক

Key Points

সরকারীয়া কমিশন:

• 9ই জুন, 1983-এ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক, বিচারপতি আরএস সরকারীয়ার সভাপতিত্বে শ্রী বি. শিবরামন এবং ড. এস.আর. সেনকে সদস্য হিসেবে নিয়ে সরকারীয়া কমিশন নামে একটি কমিশন গঠন করে।
• কমিশন সমস্ত ক্ষেত্রে ক্ষমতা, কার্যাবলী এবং দায়িত্ব সংক্রান্ত ইউনিয়ন এবং রাজ্যগুলির মধ্যে বিদ্যমান ব্যবস্থাগুলির কার্যকারিতা পরীক্ষা ও পর্যালোচনা করেছে এবং এই ধরনের পরিবর্তন বা উপযুক্ত হতে পারে এমন অন্যান্য ব্যবস্থার সুপারিশ করেছে।
• আন্তঃরাষ্ট্রীয় কাউন্সিল এবং এর সচিবালয় সম্পর্কিত কমিশনের প্রধান সুপারিশগুলি হল 263 ধারার (b) এবং (c) ধারাগুলির সম্পূর্ণ স্বরলিপিকে আলিঙ্গন করে বিস্তৃতভাবে কাউন্সিলকে দায়িত্ব পালন করা উচিত।
• রাজ্যগুলির মধ্যে বিরোধের বিষয়ে তদন্ত এবং পরামর্শ দেওয়ার ক্ষমতা কাউন্সিলকে দেওয়া উচিত নয়।
• কমিশন আরও সুপারিশ করেছে যে একটি স্বাধীন স্থায়ী সচিবালয় ছাড়া কাউন্সিল তার বিশ্বাসযোগ্যতা প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হবে না।
• সভাগুলির প্রকৃতি এবং অংশগ্রহণকারীদের স্তর বিবেচনা করে, কাউন্সিলের সচিবালয়কে উপযুক্ত কর্মী এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রিপরিষদ সচিবালয়ের আদলে তৈরি করা উচিত।
• কমিশন সুপারিশ করেছে যে দ্বৈত রাজনীতিতে নীতি ও বাস্তবায়নের সমন্বয় সাধনের জন্য বিশেষ করে সাধারণ স্বার্থের বৃহৎ ক্ষেত্র এবং ভাগ করা পদক্ষেপের জন্য যোগাযোগ, পরামর্শ এবং মিথস্ক্রিয়ার একটি টেকসই প্রক্রিয়া প্রয়োজন, যার জন্য একটি উপযুক্ত ফোরাম প্রয়োজন।
• কমিশন পর্যবেক্ষণ করেছে যে কেন্দ্র এবং রাজ্যগুলির কার্যনির্বাহী ক্ষমতাগুলি অনেক ক্ষেত্রে সমাপতিত হয় এবং কেন্দ্র তালিকা এবং রাজ্য তালিকায় বিষয়গুলির বিভাজন সম্পূর্ণ নয়। বেশ কিছু বিষয় সমাপতিত হয়।
• রাজ্যগুলি আর্থিক সংস্থান এবং অনেক প্রশাসনিক বিষয়ে কেন্দ্রের উপর নির্ভরশীল।
• কমিশন তখন 27শে অক্টোবর, 1987 সালে প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধীর কাছে রিপোর্ট জমা দেয়।

Key Points

• ভারতে দারিদ্র্যের অনুমান এবং দারিদ্র্যসীমা পরিমাপের পদ্ধতি পুনঃপরীক্ষা করার জন্য ভারত সরকার কর্তৃক টেন্ডুলকার কমিটি নিযুক্ত করা হয়েছিল।
• কমিটির প্রধান ছিলেন অর্থনীতিবিদ এবং প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান সুরেশ টেন্ডুলকার।
• এই কমিটি 2009 সালে তার রিপোর্ট পেশ করে, যার ফলে দারিদ্র্যসীমা সংশোধন করা হয় এবং ভারতে দরিদ্র হিসাবে বিবেচিত লোকের সংখ্যা বৃদ্ধি পায়।
• দারিদ্র্যসীমা গ্রামাঞ্চলে দৈনিক 32 টাকা এবং শহরাঞ্চলে 47 টাকা থেকে সংশোধন করে গ্রামাঞ্চলে দৈনিক 33 টাকা এবং শহরাঞ্চলে 47 টাকা করা হয়েছে।
• প্রতিবেদনে দারিদ্র্য পরিমাপের জন্য একটি বহুমাত্রিক পদ্ধতিরও সুপারিশ করা হয়েছে, যা শুধুমাত্র আয় নয়, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা এবং স্যানিটেশনের মতো মৌলিক সুযোগ-সুবিধাগুলিকেও বিবেচনা করে।

 Additional Information

ভারতে দারিদ্র্যসীমা:

• দারিদ্র্যকে এমন একটি শর্ত হিসাবে সংজ্ঞায়িত করা যেতে পারে যেখানে একজন ব্যক্তি বা পরিবারের মৌলিক ন্যূনতম জীবনযাত্রার মান বহন করার জন্য আর্থিক সংস্থানের অভাব রয়েছে।
• ভারতে দারিদ্র্য পরিমাপের গবেষণার দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে। পূর্ববর্তী পরিকল্পনা কমিশন ছিল দারিদ্র্যের অনুমানের জন্য ভারতে নোডাল সংস্থা।
• পরিকল্পনা কমিশন দ্বারা গঠিত বিভিন্ন বিশেষজ্ঞ দল ভারতে দারিদ্র্যের মধ্যে বসবাসকারী মানুষের সংখ্যা অনুমান করেছে:
  • ওয়ার্কিং গ্রুপ (1962)।
  • VM দান্ডেকার এবং এন রথ (1971) দ্বারা অধ্যয়ন।
  • ডক্টর ওয়াই কে আলাঘ (1979) এর নেতৃত্বে "ন্যূনতম প্রয়োজন এবং কার্যকরী খরচের চাহিদার অনুমান" বিষয়ক টাস্ক ফোর্স।
  • লাকদাওয়ালা এক্সপার্ট গ্রুপ (1993): প্রফেসর ডিটি লাকদাওয়ালার নেতৃত্বে।
  • টেন্ডুলকার এক্সপার্ট গ্রুপ (2009): এটি 2005 সালে সেটআপ করা হয়েছিল এবং সুরেশ টেন্ডুলকার নেতৃত্বে ছিলেন।
  • রঙ্গরাজন কমিটি (2014): এটি 2012 সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং চক্রবর্তী রঙ্গরাজনের নেতৃত্বে ছিলেন।

সঠিক উত্তর হল সন্থানাম কমিটির রিপোর্ট

• সেন্ট্রাল ভিজিল্যান্স কমিশন 1964 সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
  • এটি সান্থানম কমিটির রিপোর্টের সুপারিশের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
    • 1962 সালে লাল বাহাদুর শাস্ত্রী কর্তৃক সন্থানাম কমিটি নিযুক্ত হয়েছিল।
    • সান্থানম কমিটির চেয়ারম্যান ছিলেন কস্তুরিরাঙ্গা সন্থানম ।
  • সেন্ট্রাল ভিজিল্যান্স কমিশন 2003 সালে বিধিবদ্ধ মর্যাদা প্রদান করে।
  • সেন্ট্রাল ভিজিল্যান্স কমিশনের সদর দপ্তর নয়াদিল্লির সতর্কতা ভবনে।
  • সেন্ট্রাল ভিজিল্যান্স কমিশন একজন চেয়ারপারসন নিয়ে গঠিত এবং দুইজনের বেশি সদস্য থাকে না।
  • নিট্টুর শ্রীনিবাস রাউ ছিলেন ভারতের প্রথম ভিজিল্যান্স কমিশনার।
  • সুরেশ এন প্যাটেল ভারতের বর্তমান ভিজিল্যান্স কমিশনার।
• গোরওয়ালা কমিটি জনপ্রশাসন সংক্রান্ত একটি কমিটি।
• প্রথম প্রশাসনিক সংস্কার কমিশন 1966 সালের 5 জানুয়ারী প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং এর সভাপতি ছিলেন মোরারজি দেশাই।

সঠিক উত্তর শাহ কমিশন।

• 1975 সালে ঘোষিত জরুরি অবস্থা (অভ্যন্তরীণ জরুরি অবস্থা) সবচেয়ে বিতর্কিত হিসাবে প্রমাণিত হয়েছিল।
• জরুরি ক্ষমতার অপব্যবহার নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা হয়েছিল।
• জরুরি অবস্থার পরে 1977 সালে অনুষ্ঠিত লোকসভা নির্বাচনে ইন্দিরা গান্ধীর নেতৃত্বাধীন কংগ্রেস পার্টি হেরে যায় এবং জনতা পার্টি ক্ষমতায় আসে।
• এই সরকার শাহ কমিশনকে 1975 সালে জরুরী ঘোষণার প্ররোচনাদানকারী পরিস্থিতির তদন্তের জন্য নিযুক্ত করে।
• কমিশন জরুরী ঘোষণাকে ন্যায়সঙ্গত করেনি।
• সুতরাং, জরুরি বিধানগুলির অপব্যবহারের বিরুদ্ধে একাধিক সুরক্ষা ব্যবস্থা প্রবর্তনের জন্য 1978 সালে 44তম সংশোধনী আইন কার্যকর করা হয়েছিল।

সঠিক উত্তর হল পরিকাঠামো উন্নয়নের PPP মডেল।

Key Points 

• সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্ব একটি সরকারি সংস্থা এবং বেসরকারি খাতের মধ্যে সহযোগিতা জড়িত।
• সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্ব বৃহৎ মাপের সরকারি প্রকল্পের অনুমতি দেয়।
• যেমন রাস্তা, সেতু, বা হাসপাতাল, ব্যক্তিগত অর্থায়নে সম্পন্ন করা হবে।
• এই ধরনের অংশীদারিত্বে, একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য বেসরকারি খাতের সংস্থার দ্বারা বিনিয়োগ করা হয়।

Additional Information 

• বিনিয়োগ মোডের ধরন l
  • 1 পাবলিক ইনভেস্টমেন্ট মডেল
  • 2 ব্যক্তিগত বিনিয়োগ মডেল
  • 3 পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপ মডেল

Important Points 

• কেলকার কমিটি 2015 এর গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
  • ভারতে 3p প্রতিষ্ঠা।
  • বিমানবন্দর , রেলপথ এবং বন্দরগুলির জন্য PPP মডেল ব্যবহার করা।
  • স্বাধীন নিয়ন্ত্রক সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন।
  • একটি বড় প্রকল্পের জন্য পিপিপি ব্যবহার করা উচিত।
• কেলকার সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট ।
  • বিজয় কেলকার একজন ভারতীয় অর্থনীতিবিদ টি.
  • জন্মস্থান খামগাঁও (মহারাষ্ট্র ) ভারত।
  • পদ্মবিভূষণ -2011