বিধানসভা MCQ Quiz in বাংলা - Objective Question with Answer for State Legislature - বিনামূল্যে ডাউনলোড করুন [PDF]

সঠিক উত্তর হল জি.ভি. মাভলঙ্কার।

Key Points

• গণেশ বাসুদেব মাভলঙ্কার (জি.ভি. মাভলঙ্কার) -
  • তিনি ভারতের লোকসভার প্রথম লোকসভা অধ্যক্ষ ছিলেন।
  • লোকসভা হল ভারতীয় সংসদের নিম্নকক্ষ।
  • তাকে স্নেহের সাথে 'দাদাসাহেব' বলা হত।
  • তিনি অসহযোগ আন্দোলন এবং লবণ সত্যাগ্রহে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেছিলেন।

Additional Information

• ডঃ রাজেন্দ্র প্রসাদ:
  • রাজেন্দ্র প্রসাদ (জন্ম 3 ডিসেম্বর, 1884, জেরাদেই, ভারত - মৃত্যু 28 ফেব্রুয়ারী, 1963, পাটনা)।
  • তিনি একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ, আইনজীবী এবং সাংবাদিক ছিলেন যিনি ভারতের প্রজাতন্ত্রের প্রথম রাষ্ট্রপতি (1950-62) ছিলেন।
  • তিনি স্বাধীনতা আন্দোলনের প্রথম দিকে মহাত্মা গান্ধীর একজন সহযোদ্ধা ছিলেন এবং ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের (1934, 1939 এবং 1947) সভাপতি ছিলেন।
  • তিনি 1920 সালে অসহযোগ আন্দোলনে যোগদানের জন্য তার আইন ব্যবসা ত্যাগ করেছিলেন।
  • জাতীয়তাবাদী স্বার্থে একজন সক্রিয় সাংবাদিক হয়ে তিনি ইংরেজিতে সার্চলাইট-এর জন্য লিখেছিলেন এবং হিন্দি সাপ্তাহিক দেশ প্রতিষ্ঠা এবং সম্পাদনা করেছিলেন।
• ডঃ বি. আর. আম্বেদকর (14 এপ্রিল 1891 - 6 ডিসেম্বর 1956):
  • তিনি একজন বিখ্যাত রাজনৈতিক নেতা, দার্শনিক, লেখক, অর্থনীতিবিদ এবং পণ্ডিত ছিলেন।
  • তিনি একজন সমাজ সংস্কারকও ছিলেন যিনি ভারতে অস্পৃশ্যতা এবং সামাজিক বৈষম্য নির্মূলে তার জীবন উৎসর্গ করেছিলেন।
  • ভারতের সংবিধান প্রণয়নকারী খসড়া কমিটির চেয়ারম্যান।
  • 'বহিষ্কৃত হিতকারিণী সভা (অস্পৃশ্যদের কল্যাণ সংঘ)' প্রতিষ্ঠা করেছিলেন যা অস্পৃশ্যদের মধ্যে শিক্ষা এবং সংস্কৃতি ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য নিবেদিত ছিল।
  • দলিত অধিকার আন্দোলন এবং দলিত বৌদ্ধ আন্দোলনের নেতা।
  • গ্রন্থাবলী: অ্যানিহিলেশন অফ কাস্ট, দ্য বুদ্ধা অ্যান্ড হিজ ধম্ম, পাকিস্তান অর পার্টিশন অফ ইন্ডিয়া, হু ওয়ার দ্য শুদ্রাস?
  • পুরষ্কার: ভারত রত্ন (মরণোত্তর 1990 সালে)
  • সমাধিস্থান: চৈত্য ভূমি, মুম্বাই
• কে.এম. মুন্সি
  • কে.এম. মুন্সি গঠনসভায় কার্যবিধি কমিটির সভাপতি ছিলেন।
  • কার্যবিধি কমিটি গঠনসভার অধিবেশনের এজেন্ডা এবং কার্যক্রমের পরিকল্পনার জন্য দায়ী ছিল।
  • কে.এম. মুন্সি ভারতীয় সংবিধান প্রণয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন এবং খসড়া কমিটির সদস্য ছিলেন।
  • তিনি স্বাধীনতা সংগ্রামে একজন প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব ছিলেন এবং পরবর্তীতে স্বাধীন ভারতের শাসন ব্যবস্থার গঠনে অবদান রেখেছিলেন।

সঠিক উত্তর হল VI অংশের 168 থেকে 212 ধারা

Key Points 

• ভারতীয় সংবিধানের ষষ্ঠ ভাগের 168 থেকে 212 ধারা রাজ্য বিধানসভা সম্পর্কে আলোচনা করে।
• রাজ্য বিধানসভা গঠিত হয় রাজ্যপাল এবং এক বা দুটি সদন দিয়ে, যেমনটি প্রযোজ্য।
• কিছু রাজ্যে, বিধানসভা দ্বিসদনীয়, যা বিধানসভা এবং বিধান পরিষদ নিয়ে গঠিত, অন্যদিকে কিছু রাজ্যে এটি একক সদনীয়, শুধুমাত্র বিধানসভা নিয়ে গঠিত।
• এই ধারাগুলি রাজ্য বিধানসভার গঠন, স্থায়িত্ব এবং কার্য সম্পর্কে বিধান করে।

Additional Information 

• 168 ধারা: এই ধারায় রাজ্য বিধানসভার গঠন নির্দিষ্ট করা হয়েছে, যা একক সদনীয় (শুধুমাত্র বিধানসভা নিয়ে) বা দ্বিসদনীয় (বিধানসভা এবং বিধান পরিষদ উভয় নিয়ে) হতে পারে।
• 170 ধারা: এই ধারায় আসন সংখ্যা এবং নির্বাচনী এলাকার সীমানা নির্ধারণ সহ বিধানসভার গঠন সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।
• 171 ধারা: এই ধারায় সদস্যদের নির্বাচন এবং মনোনয়ন পদ্ধতি সহ বিধান পরিষদের গঠন বর্ণনা করা হয়েছে।
• 174 ধারা: এই ধারায় রাজ্যপালকে প্রতি ছয় মাসে অন্তত একবার বিধানসভা আহ্বান করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
• 176 ধারা: এই ধারায় রাজ্যপালকে প্রতিটি সাধারণ নির্বাচনের পর প্রথম অধিবেশনের শুরুতে এবং প্রতি বছরের প্রথম অধিবেশনের শুরুতে বিধানসভাকে উদ্দেশ্য করে বক্তৃতা দেওয়ার প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করা হয়েছে।
• 178 ধারা: এই ধারায় বিধানসভার স্পিকার এবং ডেপুটি স্পিকার নির্বাচনের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
• 194 ধারা: এই ধারায় রাজ্য বিধানসভার সদস্যদের কিছু সুযোগ-সুবিধা এবং অধিকার প্রদান করা হয়েছে।
• 212 ধারা: এই ধারায় বলা হয়েছে যে কোনও রাজ্যের বিধানসভার কোনও কার্যক্রমের বৈধতা পদ্ধতির কোনও অভিযোগিত অনিয়মের ভিত্তিতে প্রশ্নবিদ্ধ করা যাবে না।

সঠিক উত্তর হল রাজ্যপাল

Key Points 

• ভারতে রাজ্যপাল রাজ্যের প্রধান।
• রাজ্যপালের ভূমিকার মধ্যে রয়েছে রাজ্য বিধানসভার দ্বারা পাশ করা বিলগুলিতে সম্মতি প্রদান।
• রাজ্যপালের পূর্বানুমতি ছাড়া রাজ্যের বিধানসভায় কোন অর্থ বিল উত্থাপন করা যায় না।
• রাজ্য বিধানসভায় অর্থ বিল উত্থাপনের সুপারিশ করার ক্ষমতা রাজ্যপালের আছে।

Additional Information 

• অর্থ বিল
  • ভারতীয় সংবিধানের 110 ধারায় অর্থ বিল সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে।
  • এটি কর, সরকারের ঋণ গ্রহণ, রাজ্য বা কেন্দ্রীয় একীভূত তহবিল থেকে ব্যয় এবং অন্যান্য আর্থিক বিষয় নিয়ে কাজ করে।
  • অর্থ বিল কেবলমাত্র লোকসভা (কেন্দ্রীয় স্তরে) বা বিধানসভা (রাষ্ট্রীয় স্তরে) তে উত্থাপন করা যায়।
  • রাজ্যসভা (কেন্দ্রীয় স্তরে) বা বিধান পরিষদ (রাষ্ট্রীয় স্তরে) কেবলমাত্র অর্থ বিল সম্পর্কে সুপারিশ করতে পারে, যা লোকসভা বা বিধানসভা গ্রহণ বা প্রত্যাখ্যান করতে পারে।
• রাজ্যপালের ভূমিকা
  • রাজ্যপালকে ভারতের রাষ্ট্রপতি পাঁচ বছরের জন্য নিয়োগ করেন।
  • রাজ্যপাল রাজ্যে রাষ্ট্রপতির প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করেন।
  • বিধানসভা সংক্রান্ত কর্তব্য ছাড়াও রাজ্যপালের নির্বাহী ও বিচার বিভাগীয় কাজ রয়েছে।
  • রাজ্যপাল কোন অপরাধে দোষী সাব্যস্ত ব্যক্তির শাস্তি ক্ষমা, স্থগিতাদেশ, ছাড় বা কমিউট করতে পারেন।
• কম্পট্রোলার এবং অডিটর জেনারেল (CAG)
  • CAG হল ভারতীয় সংবিধানের 148 ধারার অধীনে প্রতিষ্ঠিত একটি কর্তৃপক্ষ।
  • CAG ভারত সরকার এবং রাজ্য সরকারের সমস্ত রশিদ এবং ব্যয়ের অডিট করে, সরকারের দ্বারা উল্লেখযোগ্যভাবে অর্থায়ন করা সংস্থা এবং কর্তৃপক্ষ সহ।
  • CAG-এর প্রতিবেদন সংসদ এবং রাজ্য বিধানসভায় উপস্থাপন করা হয়।
• অর্থমন্ত্রী
  • অর্থমন্ত্রী সরকারের একটি গুরুত্বপূর্ণ পদ, যিনি দেশ বা রাজ্যের আর্থিক সম্পদের ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে থাকেন।
  • অর্থমন্ত্রী বার্ষিক বাজেট উপস্থাপন করেন, রাজস্ব সংগ্রহের তত্ত্বাবধান করেন এবং জন ব্যয় পরিচালনা করেন।
  • অর্থমন্ত্রী অর্থনৈতিক পরিকল্পনা এবং উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।

সঠিক উত্তর হল ধারা 173.

Key Points 

• ধারা 173 বিধানসভার সদস্য হওয়ার যোগ্যতা নির্ধারণ করে।
• যোগ্যতাগুলি হল:
  • তাকে ভারতের নাগরিক হতে হবে
  • তালে 25 বছরের বেশি বয়সী হতে হবে 
  • তিনি/তিনি ভারত সরকার কর্তৃক উল্লেখিত লাভজনক পদ ধারণ করতে পারবেন।
  • তাদের সুস্থ মন ও শরীর হতে হবে
• ধারা 173 ভারতীয় সংবিধানের অংশ-VI এর অধ্যায়-III তে অবস্থিত, যাকে "রাজ্য" বলা হয়।
• রাজ্য অধ্যায়টি ভারতের রাজ্যগুলির বিধানসভার গঠন, ক্ষমতা এবং কার্যকলাপ সম্পর্কে বর্ণনা করে।

Additional Information 

• ধারা 179: রাজ্য বিধানসভার স্পিকার এবং ডেপুটি স্পিকার সম্পর্কে আলোচনা করে; তাদের পদত্যাগ, পদ থেকে অপসারণ।
• ধারা 171: রাজ্যের বিধান পরিষদের গঠন সম্পর্কে আলোচনা করে।
• ধারা 180: বিধানসভার স্পিকার এবং ডেপুটি স্পিকারের অনুপস্থিতিতে তাদের ভূমিকা সম্পর্কে আলোচনা করে।

Important Points 

• কেন্দ্রীয় সংসদের রাজ্যসভার মতো, সংসদ ধারা 169 অনুসারে যেকোনো রাজ্যের জন্য বিধান পরিষদ তৈরি বা বিলুপ্ত করতে পারে।

• বিধান পরিষদ, যা বিধান পরিষদ নামেও পরিচিত, রাজ্য বিধানসভার উপরি কক্ষ।

সঠিক উত্তর হল কর্ণাটক

Key Points

• বর্তমানে ভারতের 28টি রাজ্যের মধ্যে 6টি রাজ্যে বিধান পরিষদ আছে। এই 6টি রাজ্য হল-
  1. অন্ধ্রপ্রদেশ
  2. তেলেঙ্গানা
  3. কর্ণাটক
  4. মহারাষ্ট্র
  5. উত্তরপ্রদেশ
  6. বিহার
• ঝাড়খণ্ড, ওড়িশা এবং গুজরাটের একটি এককক্ষ বিশিষ্ট বিধানসভা আছে। এই রাজ্যগুলিতে শুধুমাত্র একটি বিধানসভা আছে।

অতএব, সঠিক উত্তর হল কর্ণাটক।

Additional Information

• বিধানসভা
  • রাজ্য বিধানসভা হল ভারতের রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির একটি আইনসভা সংস্থা।
  • 28টি রাজ্য এবং 3টি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে একটি এককক্ষ বিশিষ্ট রাজ্য আইনসভা, এটি একমাত্র আইনসভা সংস্থা।
  • 6টি রাজ্যে, এটি তাদের দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট রাজ্য আইনসভাগুলির নিম্নকক্ষ।
  • বিধানসভার প্রত্যেক সদস্য (বিধায়ক) 5 বছরের মেয়াদে সরাসরি নির্বাচিত হন।
  • মুখ্যমন্ত্রীর অনুরোধে রাজ্যপাল দ্বারা জরুরী অবস্থায়, অথবা ক্ষমতাসীন সংখ্যাগরিষ্ঠ দল বা জোটের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব পাস হলে একটি রাজ্য বিধানসভা ভেঙে দেওয়া হতে পারে।
• বিধান পরিষদ
  • রাজ্য আইনসভার দ্বিতীয় এবং উচ্চকক্ষ হল বিধান পরিষদ।
  • এটি একটি স্থায়ী কক্ষ। তাই রাজ্যপাল এটি ভেঙে দিতে পারেন না।
  • ধারা 171(3) অনুসারে, বিধান পরিষদের সদস্যরা পরোক্ষভাবে নির্বাচিত হন।
  • প্রত্যেক সদস্য 6 বছরের জন্য বিধান পরিষদের সদস্য থাকেন।

Hint

• দ্বিকক্ষীয় আইনসভা (বিধান পরিষদ) সহ ভারতীয় রাজ্যগুলি মনে রাখার কৌশল -
  • KUMBAT
    • K - কর্ণাটক
    • U - উত্তরপ্রদেশ
    • M - মহারাষ্ট্র
    • B - বিহার
    • A - অন্ধ্রপ্রদেশ
    • T - তেলেঙ্গানা

সঠিক উত্তরটি হলেন পুদুচেরি।

• 'বিধানসভার সদস্য' (বিধায়কদের) সংখ্যার নিরিখে পুদুচেরি হল ভারতের ক্ষুদ্রতম বিধানসভা।
• পুদুচেরি বিধানসভায় বিধানসভার সদস্য (বিধায়ক) সংখ্যা হল মাত্র 30 জন।
• 'বিধানসভার সদস্য' (বিধায়ক) সংখ্যার নিরিখে উত্তরপ্রদেশে হল ভারতের বৃহত্তম বিধানসভা।
• উত্তরপ্রদেশ বিধানসভায় বিধানসভার সদস্য (বিধায়ক) সংখ্যা হল 403 জন।

• বিধানসভাগুলি আইনসভা হিসাবেও পরিচিত।
• বিধানসভাগুলি ভারতের বিভিন্ন রাজ্যের প্রাদেশিক আইনসভার নিম্ন কক্ষ। 
• বিধানসভা লোকসভার সমতূল্য। 
• ভারতে প্রতিটি বিধানসভা পাঁচ বছরের জন্য গঠিত হয়, তার পরে আবার সমস্ত আসনের জন্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। 
• বিধানসভার সদস্য হতে গেলে কোনও ব্যক্তির বয়স ন্যূনতম 25 বছর হতে হবে।

• সিকিমের বিধানসভার সদস্য সংখ্যা (বিধায়ক) 32 জন।
• গোয়ার বিধানসভার সদস্য সংখ্যা (বিধায়ক) 40 জন।
• দিল্লির বিধানসভার সদস্য সংখ্যা (বিধায়ক) 70 জন।

সঠিক উত্তর হল বিকল্প 4।

Key Points

• একটি দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট আইনসভা হল একটি সরকার ব্যবস্থা যেখানে আইনসভা দুটি কক্ষ নিয়ে গঠিত থাকে। 
• রাজ্য স্তরে, লোকসভার সমতুল্য বিধানসভা, এবং রাজ্যসভা হল বিধান পরিষদ হয়। 
• বিধান পরিষদের এক-তৃতীয়াংশ সদস্য প্রতি 2 বছর পর নির্বাচিত হন।
• বর্তমানে ভারতে যেসব রাজ্যে দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট আইনসভা রয়েছে তা হল:
  • উত্তর প্রদেশ
  • বিহার
  • মহারাষ্ট্র
  • কর্ণাটক
  • অন্ধ্র প্রদেশ
  • তেলেঙ্গানা

এইক্ষেত্রে বিকল্প 4 হল সঠিক। 

সঠিক উত্তর হল রাজ্যপাল

Key Points 

• রাজ্য বিধানসভা হল ভারতের রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির একটি আইনসভা সংস্থা।
• একক-সদস্যের নির্বাচনী এলাকাগুলি পাঁচ বছরের মেয়াদের জন্য প্রতিটি বিধানসভা সদস্যকে (MLA) সরাসরি নির্বাচন করে।
• ভারতীয় সংবিধান অনুযায়ী ভারতের একটি রাজ্য বিধানসভার কমপক্ষে 60 জন এবং 500 টির বেশি সদস্য থাকতে হবে না।
• রাজ্যের রাজ্যপাল একটি রাজ্যের বিধানসভা ভেঙে দেওয়ার ক্ষমতাপ্রাপ্ত।
• জরুরি অবস্থার ক্ষেত্রে, রাজ্যপাল মুখ্যমন্ত্রীর অনুরোধে রাজ্য বিধানসভা ভেঙে দিতে পারেন, অথবা ক্ষমতাসীন সংখ্যাগরিষ্ঠ দল বা জোটের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব অনুমোদিত হলে।
• যদি কোনও রাজ্য সরকার কেন্দ্রীয় সরকারের আদেশ অনুসারে তার নির্বাহী ক্ষমতা প্রয়োগ করতে ব্যর্থ হয়, তবে 365 ধারা অনুসারে, রাজ্যের রাজ্যপাল পরিস্থিতি মূল্যায়ন এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভাকে রাজ্য বিধানসভা ভেঙে দেওয়ার সুপারিশ করার জন্য দায়ী।

Important Points 

• রাজ্য বিধানসভাগুলি বিধানসভা নামেও পরিচিত।
• রাজ্য বিধানসভার সভাপতিত্ব করেন স্পিকার।
• রাজ্যপাল রাজ্যের আইন তলব ও স্থগিত করতে পারেন এবং রাজ্য বিধানসভা ভেঙে দিতে পারেন।
• রাজ্য বিধানসভা সরাসরি জনগণ দ্বারা নির্বাচিত হয়।
• বিধানসভার প্রতিটি সদস্য (MLA) একক-সদস্য নির্বাচনী এলাকা দ্বারা 5-বছর মেয়াদের জন্য সরাসরি নির্বাচিত হন।

Additional Information 

• রাজ্যপাল হলেন রাজ্যের প্রধান যিনি দেশের রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিযুক্ত হন।
• রাজ্যপাল রাষ্ট্রপতির খুশিতে কাজ করেন এবং তার কোনো নির্দিষ্ট মেয়াদ নেই।
• রাজ্যপাল রাষ্ট্রপতির দ্বারা এক রাজ্য থেকে অন্য রাজ্যে বদলি হতে পারেন।
• রাজ্যপাল পুনর্নিযুক্ত হতে পারেন।
• কেন্দ্রীয় সরকার প্রতিটি রাজ্যের জন্য রাজ্যপাল মনোনীত করে।
• রাজ্যপাল হিসেবে নিয়োগের জন্য একজন ব্যক্তির বয়স 35 বছর পূর্ণ হতে হবে।
• রাজ্যপাল রাষ্ট্রপতির কাছে তার পদত্যাগপত্র দেন।
• সপ্তম সাংবিধানিক সংশোধনী একই ব্যক্তিকে দুই বা ততোধিক রাজ্যের রাজ্যপাল হিসেবে নিয়োগের সুবিধা দিয়েছে।

সঠিক উত্তর 29।

• লোকসভা আইনসভার নিম্নকক্ষ।
• একে "হাউস অফ পিপল"ও বলা হয়।
• এই কক্ষের মেয়াদ 5 বছর।
• 1956 সালের 1 নভেম্বর মধ্যপ্রদেশ রাজ্য গঠিত হয়েছিল।
• 1957 সালে মধ্যপ্রদেশ বিধানসভার প্রথম নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
• এই বিধানসভার সর্বশেষ নির্বাচন 28 নভেম্বর 2018 এ অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
• পরবর্তী নির্বাচনটি 2023 সালের নভেম্বরে অনুষ্ঠিত হবে।
• মধ্য প্রদেশের বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী হলেন শিবরাজ সিং চৌহান।
• এই রাজ্যের বর্তমান রাজ্যপাল হলেন আনন্দীবেন প্যাটেল।

সঠিক উত্তর হল রাষ্ট্রের নির্বাহী ক্ষমতার প্রসার।

Key Points

• ধারা 162: এই সংবিধানের বিধান অনুসারে, রাষ্ট্রের নির্বাহী ক্ষমতা রাষ্ট্রের বিধানসভা যেসব বিষয়ে আইন প্রণয়নের ক্ষমতা রাখে সেইসব বিষয়ে প্রসারিত হবে। তবে, যেকোনো বিষয়ে যার জন্য রাষ্ট্রের বিধানসভা।

Important Points

• সংসদ যেসব বিষয়ে আইন প্রণয়নের ক্ষমতা রাখে, রাষ্ট্রের নির্বাহী ক্ষমতা সংবিধান দ্বারা স্পষ্টভাবে প্রদত্ত নির্বাহী ক্ষমতা বা সংসদ দ্বারা প্রণীত কোনও আইন দ্বারা কেন্দ্রীয় সরকার বা তার কর্তৃপক্ষের উপর প্রদত্ত নির্বাহী ক্ষমতার অধীন হবে এবং তার দ্বারা সীমাবদ্ধ থাকবে।
• রাষ্ট্রের নির্বাহী ক্ষমতা: রাষ্ট্রের নির্বাহী ক্ষমতা সপ্তম তালিকার দ্বিতীয় তালিকায় উল্লেখিত বিষয়গুলির ক্ষেত্রে একচেটিয়া।
  • এই ক্ষমতা সমবর্তী তালিকার ক্ষেত্রেও প্রসারিত হয়, যতক্ষণ না সংবিধানে নিজেই বা সংসদ দ্বারা প্রণীত কোনও আইনে অন্যথায় নির্ধারিত না হয়।
• ধারা 162 এবং 73-এর কোনটিতেই নির্বাহী কাজ কী এবং কোন কার্যকলাপ বৈধভাবে এর আওতাভুক্ত হবে তার কোনও সংজ্ঞা দেওয়া হয়নি।
  • এগুলি মূলত একদিকে কেন্দ্র এবং অন্যদিকে রাষ্ট্রের মধ্যে নির্বাহী ক্ষমতার বণ্টনের সাথে সম্পর্কিত।

সঠিক উত্তরটি হল 79 ধারা Key Points

• ভারতীয় সংবিধানের ধারা 79 প্রকৃতপক্ষে ভারতীয় সংসদের দ্বিকক্ষীয় প্রকৃতি প্রতিষ্ঠা করে।
  • ভারতীয় সংসদ হল একটি দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট আইনসভা যা দুটি কক্ষ নিয়ে গঠিত: ভারতের রাষ্ট্রপতি সহ রাজ্যসভা (রাজ্য পরিষদ) এবং লোকসভা (জনগণের কক্ষ)।
  • রাষ্ট্রপতির উভয় কক্ষের অধিবেশন আহ্বান ও সভাপতিত্ব করার ক্ষমতা রয়েছে এবং তিনি লোকসভা ভেঙে দিতে পারেন।

Important Points

• ধারা 80 : এই অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে যে রাজ্যসভা 250 জনের বেশি সদস্য নিয়ে গঠিত হবে না। এর মধ্যে 12টি সাহিত্য, বিজ্ঞান, শিল্প এবং সমাজসেবার ক্ষেত্রে বিশেষ জ্ঞান বা বাস্তব অভিজ্ঞতা আছে এমন ব্যক্তিদের থেকে রাষ্ট্রপতি মনোনীত হন এবং বাকিরা রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির প্রতিনিধিত্ব করে।
• ধারা 81 : এই অনুচ্ছেদটি লোকসভার গঠনের ব্যবস্থা করে। হাউস অফ পিপল বা লোকসভা রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির আঞ্চলিক নির্বাচনী এলাকার জনগণের দ্বারা সরাসরি নির্বাচিত প্রতিনিধিদের নিয়ে গঠিত। 1977 সালের সংশোধনী অনুসারে, লোকসভায় 552-এর বেশি সদস্য থাকবে না - রাজ্যগুলির আঞ্চলিক নির্বাচনী এলাকার প্রতিনিধিত্ব করার জন্য 530 জন সদস্য পর্যন্ত, কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল থেকে 20 জন সদস্য পর্যন্ত।
• ধারা 83 : এটি সংসদের কক্ষের মেয়াদ নির্ধারণ করে। রাজ্যসভা একটি স্থায়ী সংস্থা এবং বিলুপ্তির বিষয় নয়। যাইহোক, লোকসভা পাঁচ বছরের জন্য নির্বাচিত হলেও রাষ্ট্রপতি তার আগে ভেঙে দিতে পারেন।
• ধারা 85 : রাষ্ট্রপতিকে প্রতিটি হাউসকে এমন বিরতিতে তলব করার অধিকার দেয় যে দুটি অধিবেশনের মধ্যে ছয় মাসের বেশি ব্যবধান থাকা উচিত নয়। তাই বছরে অন্তত দুবার সংসদের বৈঠক করতে হবে।
• ধারা 86 : রাষ্ট্রপতিকে সংসদের যেকোনো কক্ষে ভাষণ দেওয়ার এবং বার্তা পাঠানোর অধিকার দেয়।

ভারতের সংবিধান তাই, এর 79 থেকে 122 ধারায়, ভারতের সংসদের জন্য সংগঠন, গঠন, সময়কাল, কর্মকর্তা, পদ্ধতি, সুযোগ-সুবিধা ইত্যাদির বিস্তারিত বিধান প্রদান করে। ভারতীয় গণতন্ত্রে সংসদ একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং এর যথেষ্ট আইন প্রণয়ন, নির্বাহী এবং আর্থিক ক্ষমতা রয়েছে।Additional Information

• ধারা 49 : এই অনুচ্ছেদটি সংবিধানের DPSP বিভাগের অধীনে পড়ে। এতে বলা হয়েছে যে, প্রতিটি স্মৃতিস্তম্ভ বা স্থান বা শৈল্পিক বা ঐতিহাসিক স্বার্থের বস্তুকে রক্ষা করা রাষ্ট্রের বাধ্যবাধকতা হবে, যা সংসদ কর্তৃক বা আইনের অধীনে জাতীয় গুরুত্বের বলে ঘোষণা করা হয়েছে, বিকৃতি, বিকৃতি, ধ্বংস, অপসারণ, নিষ্পত্তি বা রপ্তানি, ক্ষেত্রে যেমন হতে পারে।
• ধারা 59 : এই অনুচ্ছেদটি রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের শর্তগুলির সাথে সম্পর্কিত। এতে বলা হয়েছে যে রাষ্ট্রপতি সংসদের বা কোনও রাজ্যের আইনসভার কোনও কক্ষের সদস্য হতে পারবেন না এবং যদি এই জাতীয় কোনও সদস্য রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন তবে তারা সেই হাউসে তাদের আসন খালি করেছেন বলে গণ্য হবে। যে তারিখে তারা রাষ্ট্রপতি হিসাবে তাদের অফিসে প্রবেশ করে। উপরন্তু, রাষ্ট্রপতি লাভের অন্য কোন পদে থাকবেন না।
• ধারা 89 : সংবিধানের 89 ধারা রাজ্য পরিষদের ডেপুটি চেয়ারম্যান বা রাজ্যসভার (উচ্চ কক্ষ) নিয়ে আলোচনা করে। এতে বলা হয়েছে যে যখনই পদটি শূন্য হবে তখন রাজ্য পরিষদ তার সদস্যদের মধ্যে একজনকে ডেপুটি চেয়ারম্যান হওয়ার জন্য বেছে নেবে এবং নির্বাচিত সদস্য চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করবেন যখন চেয়ারম্যানের পদ শূন্য থাকবে বা যখন ভাইস-প্রেসিডেন্ট দায়িত্ব পালন করবেন। রাষ্ট্রপতি হিসাবে, বা এর কার্য সম্পাদন।

সঠিক উত্তর তামিলনাড়ু।

• দ্বিকক্ষীয়তা বলতে বোঝায় দ্বিকক্ষীয় আইনসভা নামে পরিচিত আইনসভাকে দুটি ভিন্ন সভা, কক্ষ বা ভবনে ভাগ করে দেওয়ার প্রথা।
• দ্বিকক্ষীয়তা এককক্ষীয়তা থেকে আলাদা, যাতে সমস্ত সদস্য একটি গোষ্ঠী হয়েই আলাপ-আলোচনা বা ভোটাভুটি চালিয়ে থাকেন।
• মাত্র 6টি রাজ্যে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট আইনসভা (বিধানসভা + বিধানপরিষদ) রয়েছে - উত্তরপ্রদেশ, বিহার, তেলেঙ্গানা, অন্ধ্রপ্রদেশ, কর্ণাটক, মহারাষ্ট্র।
• ধারা 168 রাজ্যের দ্বিকক্ষীয়তা বিষয়ে কথা বলে।
• ধারা 169 রাজ্য বিধানপরিষদ সৃষ্টি বা লোপ করার বিষয়ে কথা বলে।

• ধারা 153 প্রতি রাজ্যে রাজ্যপাল থাকার কথা বলে।
• ভারতীয় সংবিধানের চতুর্থ তফশিলে রাজ্যসভায় রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির জন্য প্রযোজ্য আসনসংখ্যার কথা বলে।
• রাজ্যসভার সর্বাধিক সংখ্যক সদস্য রয়েছেন উত্তরপ্রদেশ (31) থেকে।
• রাজ্যসভার সর্বনিম্ন সংখ্যক সদস্য রয়েছেন গোয়া, সিকিম, মণিপুর, অরুণাচল প্রদেশ, মেঘালয়, নাগাল্যান্ড, ও লাক্ষাদ্বীপ (একজন করে) থেকে।
• ধারা 170-এ বলা হয়েছে কোনো রাজ্য বিধানসভার সর্বাধিক সদস্যসংখ্যা হতে পারে 500

কেরালা সঠিক নয়।

• বিকল্পগুলির মধ্যে, কেরালায় কোনও বিধান পরিষদ নেই।

Key Points

• কেরালা একটি এককক্ষ বিশিষ্ট আইনসভা রাজ্য।
• এককক্ষ বিশিষ্ট রাজ্য আইনসভার একটি আইন প্রণয়নের জন্য শুধুমাত্র একটি কক্ষ আছে যাকে 'লেজিসলেটিভ অ্যাসেম্বলি (বিধানসভা)' বলা হয়।
• দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট রাজ্য আইনসভার আইন প্রণয়নের জন্য দুটি কক্ষ রয়েছে যেমন আইনসভা এবং আইন পরিষদ (বিধান পরিষদ)।
• বর্তমানে ভারতের মাত্র ছয়টি রাজ্যে আইন পরিষদ রয়েছে।
  1. অন্ধ্রপ্রদেশ
  2. বিহার
  3. কর্ণাটক
  4. মহারাষ্ট্র
  5. তেলেঙ্গানা
  6. উত্তরপ্রদেশ

Important Points

• বিধান পরিষদ লেজিসলেটিভ অ্যাসেম্বলি নামেও পরিচিত।
• বিধান পরিষদ হল ভারতের বিভিন্ন রাজ্যের প্রাদেশিক আইনসভার উচ্চকক্ষ।
• বিধান পরিষদ রাজ্যসভার অনুরূপ।
• বিধান পরিষদের সদস্যরা পরোক্ষভাবে নির্বাচিত ও মনোনীত।
• বিধান পরিষদের সর্বোচ্চ শক্তি বিধানসভার মোট শক্তির এক-তৃতীয়াংশে স্থির করা হয়েছে।

সঠিক উত্তর হল উপস্থিত ও ভোটদানকারী সদস্যদের দুই-তৃতীয়াংশকে হ্যাঁ ভোট দিতে হবে এবং এই সংখ্যাটিও ওই সদনের মোট সদস্য সংখ্যার সংখ্যাগরিষ্ঠ হতে হবে।

Key Points

বিশেষ সংখ্যাগরিষ্ঠতা

• বিশেষ সংখ্যাগরিষ্ঠতা (ধারা 249)​​ ​​ - উপস্থিত ও ভোটদানকারী সদস্যদের দুই-তৃতীয়াংশের সংখ্যাগরিষ্ঠতা।​
• বিশেষ সংখ্যাগরিষ্ঠতা (ধারা 368) - উপস্থিত ও ভোটদানকারী সদস্যদের 2/3 এর সংখ্যাগরিষ্ঠতা এবং সদনের মোট সদস্য সংখ্যার 50% এর বেশি সমর্থন।
• বিশেষ সংখ্যাগরিষ্ঠতা (ধারা 61)- সদনের মোট সদস্য সংখ্যার 2/3 এর সংখ্যাগরিষ্ঠতা। ভারতের রাষ্ট্রপতির অভিশংসনের ক্ষেত্রে এটি ব্যবহৃত হয়।

Additional Information  অন্যান্য প্রধান সংখ্যাগরিষ্ঠতা হল: